news & updates

Bengali New Year ‘Pahela Baishakh-1426’ celebrated festively at CUET.


  • Bengali New Year ‘Pahela Baishakh-1426’ celebrated festively at CUET.
  • Bengali New Year ‘Pahela Baishakh-1426’ celebrated festively at CUET.
  • Bengali New Year ‘Pahela Baishakh-1426’ celebrated festively at CUET.
  • Bengali New Year ‘Pahela Baishakh-1426’ celebrated festively at CUET.
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ বর্ণিল ও বর্ণাঢ্য আয়োজনে ‘প্রাণের বন্ধনে বৈশাখ’ শিরোনামে দিনব্যাপী বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ-১৪২৬ উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে অদ্য ১৪ এপ্রিল (রবিবার), ২০১৯ খ্রি. তারিখ পহেলা বৈশাখের প্রথম প্রহরে সকাল আটটায় চুয়েট গোল চত্বরে বৈশাখী শোভাযাত্রার মাধ্যমে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। শোভাযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিপুল শিশুকিশোর অংশগ্রহণ করেন। শোভাযাত্রাটি চুয়েট আবাসিক উত্তর গোল চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে আবাসিকের খেলার মাঠে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় চুয়েট মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর উপস্থিত সকলের সাথে কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি বাংলা নববর্ষ-১৪২৬ এর শুভেচ্ছা জানান। এ উপলক্ষে চুয়েট আবাসিক বৈশাখী মঞ্চে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। পহেলা বৈশাখ-১৪২৬ উদযপান পরিষদের আহবায়ক ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হকের সভাপতিত্বে এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী। এ সময় তিনি পহেলা বৈশাখের ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে এক অডিও রেকর্ড উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন পুরকৌশল বিভাগের সেকশন অফিসার জনাব মোহাম্মদ শওকত আলী। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসব। বৈশাখের সঙ্গে বাঙালির জীবনাচারের একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের স্বত:স্ফূর্ত অংশগ্রহণ এই উৎসবকে সর্বজনীনতা দিয়েছে। বিশ্ব ঐতিহ্য সংস্থা ইউনেস্কোর স্বীকৃতি যেন বাংলা নববর্ষের মাহাত্ম্যকে আরো অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। পহেলা বৈশাখ আমাদের সকল অশুভ শক্তিকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা যোগায়। এরপরই শুরু হয় বৈশাখের পান্তা-ইলিশ উৎসব পর্ব। পরে শিশু-কিশোরদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খেলাধুলা, প্লে-সাইকেলিং, লটারীর ড্র, বৈশাখী আলোচনা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা প্রভৃতি অনুষ্ঠিত হয় ।