news & updates

National Mourning Day-2019 observed at CUET.


  • National Mourning Day-2019 observed at CUET.
  • National Mourning Day-2019 observed at CUET.
  • National Mourning Day-2019 observed at CUET.
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। অদ্য ১৮ আগস্ট (রবিবার), ২০১৯ খ্রি. বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। চুয়েটের জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. রনজিৎ কুমার সূত্রধর, পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক। নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এটিএম শাহাজাহানের সঞ্চলনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন প্রভোস্টগণের পক্ষে শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট ড. মোহাম্মদ কামরুল হাছান, স্টাফ ওয়েলফেয়ারের সভাপতি অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, শিক্ষক সমিতির পক্ষে কোষাধ্যক্ষ ও উপ-ছাত্রকল্যাণ পরিচালক জনাব হুমায়ুন কবির, কর্মকর্তা সমিতির পক্ষে সভাপতি প্রকৌশলী সৈয়দ মোহাম্মদ ইকরাম ও কর্মচারী সমিতির সভাপতি জনাব মো. জামাল উদ্দিন। অনুষ্ঠানের শুরুতে ১৫ আগস্টের নারকীয় হত্যাকা-ের উপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এরপরই বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্ব-পরিবারে হত্যাকা-ে সরাসরি জড়িতদের বিচার করা হচ্ছে। কিন্তু নেপথ্যে যারা পরিকল্পনাকারী ও মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছে তাদের চিহ্নিত করতে হবে। এসব প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর কারণে দেশ আজ এতবছর পিছিয়ে ছিল। যেই নেতা আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন আমরা তাঁকেই হত্যা করেছি। জাতি হিসেবে তাই আমরা অকৃজ্ঞ। চুয়েট ভিসি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা পিতার অসমাপ্ত স্বপ্নগুলো বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজ-নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার চেষ্টা করা। আগামী বছর দেশব্যাপী মুজিব বর্ষ পালন করা হবে। চুয়েট প্রশাসনও এ উপলক্ষ্যে নানা কার্যক্রম গ্রহণ করবে।