news & updates
National Martyred Intellectuals day-2018 observed at CUET.
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ মহান শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০১৮ উপলক্ষ্যে অদ্য ১৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার), ২০১৮ খ্রিঃ বিকেলে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনির্মিত কনফারেন্স হলে আয়োজিত উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয়। চুয়েটের জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. রণজিৎ কুমার সূত্রধর, পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রহমান ভূইয়াঁ, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কৌশিক দেব, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক। মানবিক বিভাগের প্রভাষক জনাবা নাহিদা সুলতানা এবং সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) জনাব মোহাম্মদ ফজলুর রহমানের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন হল প্রভোস্টগণের পক্ষে শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট ড. মোহাম্মদ কামরুল হাছান, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফীন, কর্মকর্তা সমিতির প্রকৌশলী অচিন্ত কুমার চক্রবর্তী ও কর্মচারী সমিতির পক্ষে সিনিয়র যুগ্ন-সম্পাদক জনাব মোঃ আব্দুল আল হান্নান। অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে নিহতের স্মরণে দোয়া ও মুনাজাত করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও বিভিন্ন বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, স্বাধীনতা যে কোন জাতির শ্রেষ্ঠ সম্পদ। একটি সশস্ত্র ও প্রশিক্ষিত বাহিনীর বিরুদ্ধে জয়লাভ নিরস্ত্র বাঙালির জন্য অবিশ্বাস্য ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর কারিশম্যাটিক নেতৃত্বে সেটা সম্ভব হয়েছে। এরপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যারা সম্মৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার সক্ষমতা রাখেন তাদেরকে হত্যার মিশনে নামে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর রক্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর উন্নত বাংলাদেশ গড়ার ভিশন থেকে পিছিয়ে দিতে পারেনি। আজ আমরা উন্নত ও সম্মৃদ্ধশালী বাংলাদেশের পথে হাঁটছি। তাই আমাদের প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশ গড়ায় অবদান রাখতে এগিয়ে আসতে হবে। বিশেষ করে উন্নত ও সম্মৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার মিশনে তরুণদের অবদান রাখতে হবে।