news & updates

Bangabandhu Parishad commemorated the homeland return day of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman at CUET.


  • Bangabandhu Parishad commemorated the homeland return day of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman at CUET.
  • Bangabandhu Parishad commemorated the homeland return day of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman at CUET.
  • Bangabandhu Parishad commemorated the homeland return day of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman at CUET.
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর নবগঠিত বঙ্গবন্ধুর পরিষদের উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অদ্য ১৪ জানুয়ারি (সোমবার), ২০১৯ খ্রিঃ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পশ্চিম গ্যালারিতে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এতে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের আহবায়ক ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহম্মদ। নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এটিএম শাহজাহানের সঞ্চালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য সচিব ও মানবিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল হাছান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য ও কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য এবং পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের উপ-পরিচালক জনাব নাজমুদ্দুজা এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য ও মানবিক বিভাগের প্রভাষক জনাবা নাহিদা সুলতানা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অদম্য মিশন চলছে। শেখ হাসিনার বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশ-ই বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্নের সোনার বাংলা। সেখানে প্রকৌশলী সমাজের অগ্রগামী ভূমিকা রয়েছে। সে লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষা ও গবেষণা খাকে হাজার কোটি টাকা অনুদান দেওয়া হচ্ছে। এখন আমাদের সেসবের প্রতিদান দেওয়ার সময় এসেছে। চুয়েট ভিসি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন স্বাধীনচেতা ও দূরদর্শী নেতা। তিনি ব্যক্তিগত ক্যারিশমায় জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। রাষ্ট্রক্ষমতার চেয়ে তাঁর কাছে সাধারণ জনগণের অধিকার বিষয়ে সচেতন ছিলেন। একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুণর্গঠন করতে তিনি বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা কমিশন গঠন করে কাজ শুরু করেছেন। যার বাস্তবায়ন এখন পর্যন্ত চলছে।